Blog
পেটের গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কেন হয় ও লক্ষণ কি কি ?
গ্যাস্ট্রিক (Gastric) বা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল (Gastrointestinal) সমস্যা হলো এমন একটি শারীরিক অবস্থা, যা পেটে বা হজম প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটায়। এটি সাধারণত অম্লতা (অ্যাসিডিটি), বদহজম, পেটব্যথা, বমি বমি ভাব এবং পেট ফাঁপার মতো সমস্যাগুলির কারণ হয়। এই সমস্যা এক বা একাধিক কারণে হতে পারে, এবং এটির মূল কারণ হচ্ছে পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপাদন। এই অ্যাসিড হজম প্রক্রিয়াকে সাহায্য করলেও অতিরিক্ত অ্যাসিড শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং পাকস্থলীর অভ্যন্তরীণ আবরণে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে।
আজকের এই ব্লগ পোস্টে আমরা গ্যাস্ট্রিক সমস্যার কারণ, লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করব।
নিচে কিছু কারণ উল্লেখ করা হল যে সকল কারণে মূলত পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে।

গ্যাস্ট্রিক সমস্যার পিছনে বিভিন্ন ধরণের কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে কিছু অভ্যাসগত, কিছু পুষ্টিজনিত, আবার কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে ঘটে। নিচে এই কারণগুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
অনিয়মিত খাদ্যাভাস :
অনিয়মিত খাদ্যাভাস গ্যাস্ট্রিক (গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল সমস্যা) সৃষ্টি করতে পারে।। যখন আমরা সময়মতো খাবার গ্রহণ করি না, তখন পেটের অ্যাসিড বা গ্যাস্ট্রিক জুস সঠিক সময়ে নিঃসৃত হয় না, যা স্বাভাবিক হজম প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে।নিয়মিত সময়ে খাবার না খেলে পেট খালি অবস্থায় অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপাদন হতে পারে। এই অতিরিক্ত অ্যাসিড পেটের দেয়ালকে জ্বালাপোড়া করাতে পারে, যা অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের প্রধান কারণ।
অতিরিক্ত খাওয়া:
অতিরিক্ত খাওয়া-দাওয়া গ্যাস্ট্রিক সমস্যার অন্যতম কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যখন দীর্ঘ সময় না খেয়ে একসঙ্গে অনেক খাবার খাওয়া হয়। এ অবস্থায় পাকস্থলীতে অতিরিক্ত চাপ পড়ে এবং হজম প্রক্রিয়া ধীরগতিতে চলতে শুরু করে। এর ফলে পাকস্থলীতে থাকা খাবার সম্পূর্ণরূপে হজম হতে সময় লাগে এবং গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড উৎপাদন বেড়ে যায়, যা গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ সৃষ্টি করে।
খাবারের ধরনের প্রভাব:
খাবারের ধরনও গ্যাস্ট্রিকের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। অনিয়মিত খাদ্যাভাসের পাশাপাশি, যদি ফাস্ট ফুড, তেল-চর্বিযুক্ত বা ভাজাপোড়া খাবার বেশি খাওয়া হয়, তাহলে গ্যাস্ট্রিকের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এসব খাবার হজম হতে সময় লাগে এবং পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপন্ন হয়। ফলে পাকস্থলীর ভেতরের আস্তরণে জ্বালাপোড়া বা গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ দেখা দেয়।
এছাড়াও অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তৈরি করার জন্য কয়েকটি উপায়ে প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন ঃ
ইন্ডাস্ট্রিয়াল তেলঃ ইন্ডাস্ট্রিয়াল তেল, বা প্রক্রিয়াজাত তেল, গ্যাস্ট্রিক সমস্যার অন্যতম কারণ হিসেবে পরিচিত। এটি সাধারণত ফাস্ট ফুড, ভাজা খাবার এবং প্রক্রিয়াজাত খাবারে ব্যবহৃত হয়, যা হজম প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে কারণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল তেল তৈরির সময় প্রায়ই হাইড্রোজেনেশন প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হয়, যা তেলে ট্রান্স ফ্যাট তৈরি করে। ট্রান্স ফ্যাট শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) বাড়িয়ে ভালো কোলেস্টেরল (HDL) কমিয়ে দেয়, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।ইন্ডাস্ট্রিয়াল তেল প্রায়ই উচ্চ তাপমাত্রায় পরিশোধন করা হয়, যা তেলে ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান তৈরি করে।
অতিরিক্ত চর্বি ও তেল:
অতিরিক্ত চর্বি ও তেলযুক্ত খাবার, যেমন ফাস্ট ফুড ও মশলাদার খাবার, পেটের অ্যাসিড উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে দেয়। এই অতিরিক্ত অ্যাসিড পাকস্থলীর দেয়ালে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করতে পারে, যা গ্যাস্ট্রিকের প্রধান লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি। এসব খাবার হজম প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায় এবং অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে গ্যাস্ট্রিকের ঝুঁকি আরও বৃদ্ধি করে।
ফাইবারের অভাব:
ফাইবারের অভাবও গ্যাস্ট্রিক সমস্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হতে পারে। অস্বাস্থ্যকর খাবারে সাধারণত ফাইবার কম থাকে, যা হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। ফলে পেটে গোলমাল, অস্বস্তি, গ্যাসের সমস্যা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। পর্যাপ্ত ফাইবারযুক্ত খাবার যেমন শাকসবজি, ফলমূল, ওটস, এবং অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার হজমে সহায়তা করে এবং গ্যাস্ট্রিক সমস্যা প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
শর্করা ও প্রক্রিয়াজাত খাবার:
উচ্চ শর্করা এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার দ্রুত হজম হয় এবং এর ফলে শরীরে দ্রুত গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ ধরনের খাবার পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড উৎপাদনের কারণ হতে পারে, যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সৃষ্টি করে। প্রক্রিয়াজাত খাবারে সাধারণত ফাইবারের পরিমাণ কম থাকে এবং উচ্চমাত্রায় চিনি ও চর্বি থাকে, যা হজম প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। এ কারণে গ্যাস্ট্রিক, অ্যাসিডিটি, এবং পেটের অন্যান্য সমস্যার সম্ভাবনা বাড়ে।
অ্যালকোহল ও ক্যাফেইন:
অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় যেমন কফি, চা, বা সফট ড্রিঙ্কস, পেটের অ্যাসিড উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। এই অতিরিক্ত অ্যাসিড পাকস্থলীর আস্তরণে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করতে পারে, যা গ্যাস্ট্রিকের প্রধান লক্ষণ। অ্যালকোহল পাকস্থলীর স্বাভাবিক হজম প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায় এবং পাকস্থলীর দেয়ালে সংবেদনশীলতা বাড়ায়। এর ফলে পেটের অস্বস্তি, জ্বালাপোড়া, এবং গ্যাসের সমস্যা বাড়তে পারে।
অতিরিক্ত চা বা কফি পান:
অতিরিক্ত চা বা কফি পান পেটের অ্যাসিড উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়, যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। ক্যাফেইনযুক্ত এই পানীয়গুলো পাকস্থলীর প্রাকৃতিক অ্যাসিডের ভারসাম্য বিঘ্নিত করে, ফলে পেটে জ্বালাপোড়া, অস্বস্তি, এবং গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়। দীর্ঘ সময় ধরে অতিরিক্ত চা বা কফি পান করলে গ্যাস্ট্রিকের ঝুঁকি আরও বেড়ে যেতে পারে।
ধূমপান:
ধূমপান গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বৃদ্ধিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ধূমপান পাকস্থলীতে অ্যাসিডের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় এবং পাকস্থলীর আস্তরণকে দুর্বল করে, ফলে অ্যাসিড পেটের দেয়ালে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করে। এছাড়া, ধূমপান হজম প্রক্রিয়া ধীর করে এবং পেটের অন্যান্য সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, যেমন গ্যাস্ট্রিক আলসার।
উপরের বিষয়গুলো থেকে আমরা জানতে পেরেছি গ্যাস্ট্রিকের কারণগুলো কী কী। এখন আমরা আলোচনা করবো, যদি আপনি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় আক্রান্ত হন, তবে আপনার মধ্যে কোন কোন লক্ষণ দেখা দিতে পারে।” চলুন জেনে নেই।
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণসমূহ:
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলে, প্রথমে জানা জরুরি এটি কিভাবে অনুভূত হয়। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় আক্রান্ত হলে কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যেমন:”
পেটের ব্যথা:
গ্যাস্ট্রিকের অন্যতম প্রধান লক্ষণ হলো পেটের ব্যথা বা অস্বস্তি। এই ব্যথা সাধারণত খাবারের পর বাড়তে থাকে এবং বুকের মাঝখানে অথবা পাকস্থলীর উপরের অংশে অনুভূত হয়। পেটে অস্বস্তি, জ্বালা, এবং চাপ অনুভূতির কারণে দৈনন্দিন কার্যকলাপেও ব্যাঘাত ঘটতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, এই ব্যথা তীব্র হয়ে যেতে পারে এবং হজমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
বুকজ্বালা (Heartburn):
বুকজ্বালা, বা হার্টবার্ন, একটি সাধারণ লক্ষণ যা গ্যাস্ট্রিকের কারণে ঘটে। এটি তখন ঘটে যখন পাকস্থলীর অ্যাসিড উপরে উঠে এসে অন্ননালীতে প্রবেশ করে, ফলে অন্ননালীতে জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়। এই অনুভূতি সাধারণত খাবারের পর বৃদ্ধি পায় এবং বিশেষ করে যখন কেউ শুয়ে থাকে বা ঝুঁকে থাকে তখন এটি আরও তীব্র হয়। বুকজ্বালার ফলে অস্বস্তি সৃষ্টি হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হলে এটি দৈনন্দিন জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই এই সমস্যা নিয়ে সতর্ক থাকা এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যাসিডিটির সমস্যা (Acidity):
অ্যাসিডিটির সমস্যা, বা অম্লভাব, সাধারণত পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড ক্ষরণের ফলে ঘটে। এই অবস্থায় খাবার হজমে সমস্যা হয় এবং পেটে গ্যাস জমা হতে পারে। অতিরিক্ত অ্যাসিড শরীরের স্বাভাবিক হজম প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে এবং পেটে অস্বস্তি, ব্যথা, এবং জ্বালাপোড়ার অনুভূতি সৃষ্টি করে। অনেক ক্ষেত্রে, অ্যাসিডিটির সমস্যা ঘন ঘন ঘটতে পারে এবং এটি জীবনযাত্রার মান কমিয়ে দেয়। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত পানি পান, এবং নিয়মিত ব্যায়াম এই সমস্যার প্রতিকার ও প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
বমি বমি ভাব:
বমি বমি ভাব গ্যাস্ট্রিকের একটি পরিচিত লক্ষণ, যা সাধারণত পাকস্থলীতে অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে ঘটে। যখন পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড জমা হয়, তখন অনেকেই বমি বমি ভাব অনুভব করেন। কিছু ক্ষেত্রে, এই পরিস্থিতি বমির আকারে প্রকাশিত হতে পারে, যা পাকস্থলীর স্বাস্থ্যের ক্ষতিকর অবস্থার ইঙ্গিত দেয়।
বদহজম (Indigestion):
বদহজম গ্যাস্ট্রিকের একটি সাধারণ উপসর্গ, যা পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিডের ক্ষরণের কারণে ঘটে। এই অতিরিক্ত অ্যাসিড খাবার হজমের প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে, ফলে বদহজমের সমস্যা দেখা দেয়। এর ফলে পেট ভারী অনুভূত হয় এবং খাবার খাওয়ার পর অস্বস্তি তৈরি হয়। অনেকেই এর কারণে পেট ফেঁপে যাওয়া, গ্যাস, এবং অসুস্থতার অনুভূতি প্রকাশ করে। যদি নিয়মিত বদহজমের সমস্যা হয়, তবে এটি জীবনযাত্রায় বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করা এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
পেট ফাঁপা ও গ্যাস জমা:
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার কারণে পেটে গ্যাস জমা হয়, যা পেট ফাঁপার অনুভূতি সৃষ্টি করে। এটি সাধারণত অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস, অতিরিক্ত তেল ও চর্বি, এবং দ্রুত খাবার খাওয়ার ফলে ঘটে। গ্যাসের কারণে পেটে চাপ অনুভূত হয় এবং অস্বস্তি সৃষ্টি করে।
মুখের দুর্গন্ধ:
গ্যাস্ট্রিকের ফলে মুখের দুর্গন্ধ হতে পারে, যা সাধারণত অস্বাস্থ্যকর খাবার এবং হজমের সমস্যার কারণে ঘটে। পাকস্থলীর অ্যাসিডের ভারসাম্যহীনতা এবং খারাপ হজম মুখের দুর্গন্ধকে বাড়িয়ে তোলে, যা আপনাকে সামাজিক পরিস্থিতিতে অস্বস্তি সৃষ্টি করবে।
খিদে না লাগা:
গ্যাস্ট্রিকের কারণে অনেকের খিদে কমে যেতে পারে। পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড এবং বদহজমের ফলে খাবার গ্রহণের ইচ্ছা কমে যায়, যা স্বাভাবিক খাদ্যাভ্যাসে বিঘ্ন ঘটায়। এই অবস্থায় খিদে না লাগা দীর্ঘস্থায়ী হলে শরীরের পুষ্টির অভাবও হতে পারে।
পেট খারাপ হওয়া:
পেট খারাপ হওয়া, অর্থাৎ ডায়রিয়া, গ্যাস্ট্রিক সমস্যার একটি সাধারণ লক্ষণ। যখন পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড ক্ষরণ ঘটে, তখন এটি হজম প্রক্রিয়াকে বিঘ্নিত করে এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাসের ফলে পেটের স্বাভাবিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে পেট খারাপ হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়।
উপসংহার
গ্যাস্ট্রিক সমস্যা একটি সাধারণ, তবে অস্বস্তিকর শারীরিক সমস্যা যা অনেকের জীবনকে প্রভাবিত করে। আমাদের খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার অভ্যাসগুলি এই সমস্যার প্রভাবকে বাড়াতে পারে। তবে সচেতনতা, সঠিক খাদ্য নির্বাচন এবং নিয়মিত স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের মাধ্যমে এই সমস্যা প্রতিরোধ করা সম্ভব।
যদি আপনি গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় আক্রান্ত হন, তবে প্রথমেই নিজের খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিন এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন। মনে রাখবেন, স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। তাই সুস্থ থাকার জন্য সচেতনতা ও সঠিক উদ্যোগের কোন বিকল্প নেই।
আপনার শরীরের প্রতি যত্ন নেওয়া এবং সচেতন থাকা আপনাকে দীর্ঘকাল সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
Subscribe Our Newsletter
Related Products
Digestive Health Combo – ডাইজেস্টিভ হেলথ কম্বো
Complete Sorbot Combo Package- পরিপূর্ণ শরবত প্যাকেজ

Sundarbans Naturals Honey-সুন্দরবনের মধু
1,000.00৳ – 2,000.00৳Price range: 1,000.00৳ through 2,000.00৳ Select options
Saffron Nuts Milkshake Without Talmisri -জাফরান বাদাম মিল্কশেক (তালমিছরি ছাড়া)
700.00৳ – 1,300.00৳Price range: 700.00৳ through 1,300.00৳ Select optionsSukkari Mufattal Dates – সুক্কারি মুফাত্তাল খেজুর ৩ কেজি

Alu Bokhara & Garlic Acar Combo-আলু বোখরা ও রসুন আচার কম্বো

Black Seed Oil- কালোজিরা তেল
400.00৳ – 2,800.00৳Price range: 400.00৳ through 2,800.00৳ Select options
Barley Powder-ঢেঁকি ছাঁটা যবের ছাতু
350.00৳ – 700.00৳Price range: 350.00৳ through 700.00৳ Select options
Natural Red Chili Powder – মরিচ গুড়া
200.00৳ – 500.00৳Price range: 200.00৳ through 500.00৳ Select options

Related Posts
Latest Product
-
Saffron Nuts Milkshake Without Talmisri -জাফরান বাদাম মিল্কশেক (তালমিছরি ছাড়া) 700.00৳ – 1,300.00৳Price range: 700.00৳ through 1,300.00৳
-
Himalayan Pink Salt- হিমালয়ান পিংক সল্ট দানাদার 250.00৳ – 700.00৳Price range: 250.00৳ through 700.00৳
-
Pure Delight Combo Pack - পিওর ডিলাইট কম্বো প্যাক
2,850.00৳Original price was: 2,850.00৳.2,420.00৳Current price is: 2,420.00৳. -
Digestive Health Combo - ডাইজেস্টিভ হেলথ কম্বো
1,950.00৳Original price was: 1,950.00৳.1,649.00৳Current price is: 1,649.00৳. -
Eid Anando Combo Pack - ঈদ আনন্দ কম্বো প্যাক
3,320.00৳Original price was: 3,320.00৳.2,820.00৳Current price is: 2,820.00৳.

Virgin Grade Coconut Oil-ভার্জিন গ্রেড নারকেল তেল
900.00৳ – 1,790.00৳Price range: 900.00৳ through 1,790.00৳ Select options
Fermented Garlic Honey-গাঁজানো রসুন মধু
1,000.00৳ – 2,800.00৳Price range: 1,000.00৳ through 2,800.00৳ Select optionsTalbina-তালবিনা রাসুল (সঃ) এর সুন্নতি খাবার

A2 Gawa Ghee-দেশি গরুর দুধের প্রিমিয়াম A2 গাওয়া ঘি
950.00৳ – 1,800.00৳Price range: 950.00৳ through 1,800.00৳ Select options
Barley Powder-ঢেঁকি ছাঁটা যবের ছাতু
350.00৳ – 700.00৳Price range: 350.00৳ through 700.00৳ Select options
Mustard Oil-কাঠের ঘানি ভাঙ্গা সরিষার তেল
320.00৳ – 1,500.00৳Price range: 320.00৳ through 1,500.00৳ Select options
Black Seed Oil- কালোজিরা তেল
400.00৳ – 2,800.00৳Price range: 400.00৳ through 2,800.00৳ Select options
Himalayan Pink Salt- হিমালয়ান পিংক সল্ট গুড়া
300.00৳ – 1,000.00৳Price range: 300.00৳ through 1,000.00৳ Select optionsTalbina-তালবিনা (Half Combo )


